আমার স্ত্রী লিজা, মেয়ে ফাইজা, ছেলে মাশরুর এদের সবাই আমাকে যেভাবে তাদের জীবনের প্রতিটি পদক্ষেপ, প্রতিটি ধমনীতে অবিশ্বাস্য ভাবে সম্পৃক্ত করে রেখেছে-এর প্রতিদানে আমার প্রাণঢালা দোয়া ছাড়া তাদের আমি আর কি দিতে পারি? এরই সঙ্গে দিলাম আমার অক্লান্ত পরিশ্রমের ফসল, আমার শৈল্পিক স্বাধীনতা।
মানুষ সামাজিক জীব। এই সমাজ সংসারে দৈনন্দিন প্রতিযোগীতায় টিকে থাকতে হলে জ্ঞান দরকার। তাকে পৃথিবীর সব কিছু জানার দরকার নেই তবে কিছু জিনিস ভাল করে জানতে হবে এবং তা জীবনের বাস্তবতায় সঠিকভাবে প্রতিফলিত করতে হবে। বিজ্ঞানের চেতনায় একজন মুসলমান নিজেকে গড়ার জন্য তার অন্তর্নিহিত মেধা ও সম্ভাবনার পরিপূর্ন বিকাশে সাহায্য করার মাধ্যমে নিজেকে উচ্চতর শিক্ষায় যোগ্য করে তোলা এই জীবনের রূপরেখার উদ্দেশ্য। শিক্ষার্থীকে দেশের অর্থনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও পরিবেশগত পটভূমির প্রেক্ষিতে দক্ষ ও যোগ্যনাগরিকে উন্নীত হওয়াই এর বিবেচ্য বিষয়।প্রতিযোগীতামূলক পৃথিবীতে ভালভাবে চলতে পারাও একটি আর্ট। বয়সের দিক থেকে আমাদের কারো অবস্থান দুপুর, বিকাল বা সন্ধায়।সারা জীবন মানুষ ঠেকেযা শিখে তা জীবনের সান্ধকালীন সময়ে কাজে লাগানোর আর সুযোগ থাকে না। তাই জীবনের ইন্টার্নীদের উপদেশ নিতে হয় মুরুব্বীদের নিকট থেকে অথবা অভিজ্ঞতা সম্বলিত সে রকম কোন পুস্তক থেকে। জীবনের রূপরেখা কোন মৌলিক রচনা নয়। জীবন চলার পথে অর্জিত অভিজ্ঞতা, মনীষীদের বক্তব্য এবং ঠেকে পাওয়া শিক্ষাকে অবলম্বনকরে পরিশেষে একটা গ্রন্থের রূপ দেয়া মাত্র।যদি কোন ব্যক্তি তা পাঠ করে খানিক উপকৃত হয়, তবেই আমার পরিশ্রম সার্থক বলে মনে করব। সামাজিক জীব হিসেবে আমাদেরকে সামাজিক, রাজনীতি, কূটনীতি, অর্থনীতি, বিজ্ঞান, ধর্ম, আধ্যাত্মিকতা, বড় হবার কৌশল, সুখী হবার কৌশল জানতে হবে। সঠিক জীবন চালনায় নিজেকে ক্রমাগত প্রস্তুত করাও ইবাদত। Read More...
জীবনের রূপরেখা পুস্তকটি রচনার ক্ষেত্রে অসংখ্য গবেষণা, পাঠ্যপুস্তক ও প্রবন্ধ থেকে সাহায্য গ্রহণ করতে হয়েছে। তাই মূল বিষয়বস্তুর মৌলিক অভিনবত্বের দাবীদার আমি নই। একথা বলা নিষ্প্রয়োজন যে, বিষয়বস্তু উপস্থাপনের ক্ষেত্রে আমি নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গি অনুসরণ করেছি। আমার ¯েœহভাজন বিজিআইসির উন্নয়ন কর্মকর্তা মোঃ মেজবাহ্ মোল্লা বইটির প্রকাশে বিভিন্ন দিক দিয়ে আমাকে সহায়তা করেছে। আমি এর জন্য তাকে ধন্যবাদ দেই ও তার সুন্দর ভবিষ্যৎ কামনা করি। আমার এই লেখার কৃতিত্ব যদি কিছু থাকে সেটা আমার একার নয়। আমার বন্ধু ও সহকর্মীদের সহযোগিতা তাই বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। বিজিআইসি পরিবারের উন্নয়ন কর্মকর্তা সৈয়দ মিছবাহ্উর রহমান ,আবুল মনসুর মিশন,আতাউল হক ফারুক ও সালাউদ্দিন খান এদের উৎসাহের জন্যই বইটি প্রকাশনার প্রয়োজন হয়ে পরে এবং পরবর্তীতে আইন বিষয়ে ও বীমা বিষয়ে লেখা দুইটি বই প্রকাশের অপেক্ষায় আছে।ছাপার কিছু ভুল থাকা স্বাভাবিক। সেসব ভুলগুলো পরবর্তী সংস্করণে শুদ্ধ করে দেওয়া হবে। বিজিআইসি পরিবারের সব সদস্যদেরকে আমার শ্রদ্ধা ও ¯েœহ, যাদের দোয়ার বরকতে এই মহৎ কাজটি করতে সাহস করেছি। বিশেষ করে আমাদের মাননীয় ব্যবস্থাপনা পরিচালক জনাব আহমেদ সাইফুদ্দীন চৌধুরী সাহেবের প্রতি আমি চির কৃতজ্ঞ,যিনি আমাকে এই কোম্পানীতে কাজের সুযোগ করে দিয়েছেন।
বিজ্ঞানের চেতনায় একজন মুসলমান নিজেকে গড়ার জন্য তার অন্তর্নিহিত মেধা ও সম্ভাবনার পরিপূর্ন বিকাশে সাহায্য করার মাধ্যমে নিজেকে উচ্চতর শিক্ষায় যোগ্য করে তোলা এই জীবনের রূপরেখার উদ্দেশ্য। শিক্ষার্থীকে দেশের অর্থনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও পরিবেশগত পটভূমির প্রেক্ষিতে দক্ষ ও যোগ্যনাগরিকে উন্নীত হওয়াই এর বিবেচ্য বিষয়।প্রতিযোগীতামূলক পৃথিবীতে ভালভাবে চলতে পারাও একটি আর্ট। বয়সের দিক থেকে আমাদের কারো অবস্থান দুপুর, বিকাল বা সন্ধায়।সারা জীবন মানুষ ঠেকেযা শিখে তা জীবনের সান্ধকালীন সময়ে কাজে লাগানোর আর সুযোগ থাকে না। তাই জীবনের ইন্টার্নীদের উপদেশ নিতে হয় মুরুব্বীদের নিকট থেকে অথবা অভিজ্ঞতা সম্বলিত সে রকম কোন পুস্তক থেকে। জীবনের রূপরেখা কোন মৌলিক রচনা নয়। জীবন চলার পথে অর্জিত অভিজ্ঞতা, মনীষীদের বক্তব্য এবং ঠেকে পাওয়া শিক্ষাকে অবলম্বনকরে পরিশেষে একটা গ্রন্থের রূপ দেয়া মাত্র।যদি কোন ব্যক্তি তা পাঠ করে খানিক উপকৃত হয়, তবেই আমার পরিশ্রম সার্থক বলে মনে করব।
সর্বস্বত্ব লেখক ও তার স্ত্রী লিজার
আমার স্ত্রী লিজা, মেয়ে ফাইজা, ছেলে মাশরুর এদের সবাই আমাকে যেভাবে তাদের জীবনের প্রতিটি পদক্ষেপ, প্রতিটি ধমনীতে অবিশ্বাস্য ভাবে সম্পৃক্ত করে রেখেছে-এর প্রতিদানে আমার প্রাণঢালা দোয়া ছাড়া তাদের আমি আর কি দিতে পারি? এরই সঙ্গে দিলাম আমার অক্লান্ত পরিশ্রমের ফসল, আমার শৈল্পিক স্বাধীনতা।
জীবনের রূপরেখা পুস্তকটি রচনার ক্ষেত্রে অসংখ্য গবেষণা, পাঠ্যপুস্তক ও প্রবন্ধ থেকে সাহায্য গ্রহণ করতে হয়েছে। তাই মূল বিষয়বস্তুর মৌলিক অভিনবত্বের দাবীদার আমি নই। একথা বলা নিষ্প্রয়োজন যে, বিষয়বস্তু উপস্থাপনের ক্ষেত্রে আমি নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গি অনুসরণ করেছি। আমার ¯েœহভাজন বিজিআইসির উন্নয়ন কর্মকর্তা মোঃ মেজবাহ্ মোল্লা বইটির প্রকাশে বিভিন্ন দিক দিয়ে আমাকে সহায়তা করেছে। আমি এর জন্য তাকে ধন্যবাদ দেই ও তার সুন্দর ভবিষ্যৎ কামনা করি। আমার এই লেখার কৃতিত্ব যদি কিছু থাকে সেটা আমার একার নয়। আমার বন্ধু ও সহকর্মীদের সহযোগিতা তাই বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। বিজিআইসি পরিবারের উন্নয়ন কর্মকর্তা সৈয়দ মিছবাহ্উর রহমান , আবুল মনসুর মিশন, আতাউল হক ফারুক ও সালাউদ্দিন খান এদের উৎসাহের জন্যই বইটি প্রকাশনার প্রয়োজন হয়ে পরে এবং পরবর্তীতে আইন বিষয়ে ও বীমা বিষয়ে লেখা দুইটি বই প্রকাশের অপেক্ষায় আছে। ছাপার কিছু ভুল থাকা স্বাভাবিক। সেসব ভুলগুলো পরবর্তী সংস্করণে শুদ্ধ করে দেওয়া হবে। বিজিআইসি পরিবারের সব সদস্যদেরকে আমার শ্রদ্ধা ও ¯েœহ, যাদের দোয়ার বরকতে এই মহৎ কাজটি করতে সাহস করেছি। বিশেষ করে আমাদের মাননীয় ব্যবস্থাপনা পরিচালক জনাব আহমেদ সাইফুদ্দীন চৌধুরী সাহেবের প্রতি আমি চির কৃতজ্ঞ, যিনি আমাকে এই কোম্পানীতে কাজের সুযোগ করে দিয়েছেন।
মোটা দাগে কয়েকটি স্মরণীয় জিনিস যা নিত্য পালনের পরামর্শ রইল। ▪কথা কম কাজ বেশী। চুপচাপ নিজের কাজ কর। ▪ সময়কে কাজে লাগাও।মিনিটের হিসাব কর। ▪ সবার কাছ থেকে শিখ। ছোট বড় সবার থেকে। ▪ নিজের সাথে কথা বলতে হবে। কি চলছে আমার সাথে, কি চলছে আমার জীবনে। ভবিষ্যতে আমাকে কি করতে হবে। অতীতের ভুলগুলো শুধরিয়ে নিতে হবে। ▪ তৃতীয় বিশে^র মানুষগুলো অবুঝ বাচ্চাদের মত। যারা একটাচকলেট পেলে পকেটের সব টাকা পয়সা অন্যের হাতে তুলে দেয়। পাগলের মুখে রসগোল্লা দিয়ে পরনের লুঙ্গি নিয়ে নেওয়া সম্ভব। ▪ পরিশ্রমে ধন আনে পূন্যে আনে সুখ। আলস্যে দারিদ্র আনে, পাপে আনে দুঃখ। ▪ ব্যক্তি জীবন, পারিবারিক জীবন, স্ত্রী, সন্তানএরা যদি শান্তিতে থাকেদুনিয়াতেই তুমি বেহেশতের বাতাস পাবে।
বিভিন্ন মুল্যবান পুস্তক থেকে, ধর্মগ্রন্থ থেকে, ইন্টারনেট থেকে প্রাপ্ত তথ্যসঞ্চয়করে লিখা পুস্তকখানিতে আমি তাদের লেখকের প্রতি শ্রদ্ধাবনত কৃতজ্ঞতা জানাই।পরবর্তী প্রজন্মের নিকট দায়বদ্ধতা থেকেআমার লেখার অনুপ্রেরনা। আমার এইক্ষুদ্র প্রয়াসের জন্য মহান আল্লাহর প্রতি অসীম রহমত কামনা করি।
লেখক সৈয়দ দীন মোহাম্মদ শরীফ ১৫ ই জানুয়ারি ১৯৬১ ইং সনে কিশোরগঞ্জ জেলা সদরে শোলাকিয়া সাহেব বাড়ীতে জন্মগ্রহণ করেন। এশিয়ার বৃহত্তম শোলাকিয়ার ঈদগাহ মাঠ প্রতিষ্ঠাতা পরিবারের তিনি একজন উত্তর পুরুষ। তিনি কিশোরগঞ্জ সদরে গুরু দয়াল কলেজ থেকে বিএসসি পাশ করেন। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় হতে পরিসংখ্যান বিভাগে এমএসসি(প্রিলিমিনারি) সমাপন করেন। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ঢাকা সেন্ট্রাল ল কলেজ থেকে এলএলবি পাশ করেন।
চাকুরি সূত্রে তিনি বাংলাদেশের বিশিষ্ট শিল্পপতি আলহাজ্জ জহুরূল ইসলাম সাহেবের কোম্পানীতে ১৯৮৩ সন থেকে ২০১১ সন পর্যন্ত হিসাব ও অর্থ বিভাগে কর্মরত ছিলেন। তিনি ১৯৮৪ সন থেকে ১৯৯৪ সন পর্যন্ত ইয়েমেনে চাকুরীরত ছিলেন। চাকুরীর সুবাদে ইয়েমেন,সৌদি আরব,আবুধাবী,শারজাহ,পাকিস্তান,ভারত ও মালয়েশিয়া ভ্রমণ করেন। তিনি বাংলা, ইংরেজি,হিন্দি ও আরবী ভাষায় পারদর্শী। ১৯৯০ সনে ইয়েমেন থেকে সৌদী আরবে তিনি হজ্জ পালন করেন।বর্তমানে তিনি বাংলাদেশ জেনারেল ইনসিওরেন্স কোম্পানী লিমিটেড, হেড অফিসে মার্কেটিং বিভাগে ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে কর্মরত আছেন।
Far far away, behind the word mountains, far from the countries Vokalia and Consonantia
2/1704 Eastern Ulania, 02,SegunBagicha,Dhaka-1000